মুসলমানদের জন্য রোজা নিয়ে আসে, রহমত, বরকত ও নাজাত এক বিশাল মহিমা। রোজাদারদের জন্য খুশির সময় হলো সারাদিন রোজা রাখার পর সকলেই মিলে ইফতার করা।
রোজার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হচ্ছে ইফতার। মুসলিমরা সূর্যাস্তের পর ইফতারের মাধ্যমে রোজা ভঙ্গ করে থাকে। মহান আল্লাহপাকের সন্তুষ্টির জন্য মুসলিমরা দীর্ঘক্ষণ উপবাস থাকে
রোজা রাখার মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর নৈকট্য ও তাকওয়া লাভে ধন্য হয়। রোজা পালন উপলেক্ষ আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ঈমানদারগণ! তোমাদের ওপর সিয়াম বা রোজা ফরজ করা হয়েছে; যেভাবে তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল; যাতে তোমরা তাকওয়া (আত্মশুদ্ধি) অর্জনে করতে পার। (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৩)
ইফতারের দোয়া আরবি:
اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ وَ اَفْطَرْتُ بِرَحْمَتِكَ يَا اَرْحَمَ الرَّاحِيْمِيْن
ইফতারের দোয়ার আরবি উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা লাকা ছুমতু ওয়া আলা রিযক্বিকা ওয়া আফতারতু বিরাহমাতিকা ইয়া আরহামার রাহিমিন।
ইফতারের দোয়ার বাংলা অর্থ:
হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমারই দেওয়া রিজিজের মাধ্যমে ইফতার করছি। (মুআজ ইবনে জাহরা থেকে বর্ণিত, আবু দাউদ, হাদিস : ২৩৫৮)
আমরা জানতে পারলাম যে ইফতারের দোয়া। ইফতার রোজাদার ব্যক্তির জন্য খুবই আনন্দের একটি সময়। এই সময় রোজাদার ব্যক্তির আল্লাহ তাআ’লা কাছে যে দোয়া করেন সকল দোয়া কবুল হয়।রোজাদার ব্যাক্তি অনেক সম্মানিত ব্যক্তি আল্লাহ কাছে।